বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় ২০২৫

কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা ও যাওয়ার উপায়বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানার জন্য আপনি যদি তথ্য খুঁজে থাকেন তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। কারণ আমরা এখন আলোচনা করবো বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় এবং বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার নিয়ম।
multiplebd-বাংলাদেশ-থেকে-ইউরোপের-কোন-কোন-দেশে-যাওয়া-যায়
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার স্বপ্ন অনেকের থাকলেও সঠিক নির্দেশনা এবং ভিসা প্রসেসিংসহ কোন কোন দেশে যাওয়া যাবে এ বিষয়গুলো না জানার কারণে অনেকেই ইউটিউব যেতে পারে না। তাই আপনি যদি ইউটিউব শহরে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে থাকেন তাহলে চলুন ইউরোপ কান্ট্রিতে যাওয়ার জন্য বিস্তারিত তথ্যগুলো জেনে আসা যাক।.

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার নিয়ম 

ইউরোপ কান্ট্রিতে যদি আপনি ঢুকতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার লাইফ সেটেল এবং এটা নিয়ে আর কোন চিন্তা করা লাগবেনা। তাই বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় এবং কিভাবে আপনি বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাবেন চলুন এ বিষয়গুলো আমরা জেনে আসি।

তার আগে জেনে রাখুন আপনি যদি ইউরোপে বৈধভাবে যেত খান তাহলে অবশ্যই আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট থাকতে হবে চলুন এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে জেনে আসি। আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার কথা ভাবছেন তাদের জন্য কিন্তু ওয়ার্ক মারপিট ভিসা থাকতে হবে কারণ ওয়ার্ড পারমিট ভিসা যদি আপনার না থাকে।

তাহলে কিন্তু কাজ করার জন্য সেখানে যেতে পারবেন না। আর আপনি যদি ভ্রমণ ভিসা কিংবা স্টুডেন্ট ভিসাতে স্কলারশিপ নিয়ে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যেতে চান তাহলে সেক্ষেত্রে পড়াশোনা কিংবা ভ্রমণের জন্য আপনি বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যেতে পারবেন। চলুন বিস্তারিত process আমরা জেনে আসি কিভাবে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়া যাবে কয়েকটি ধাপ ফলো করার মাধ্যমে।
  • সর্বপ্রথম আপনাকে একটি বৈধ পাসপোর্ট বানিয়ে নিতে হবে এবং এর পাসপোর্ট এর মেয়াদ অন্তত ৬ মাস থাকতে হবে।
  • ইউরোপ যেতে হলে ভিসা প্রয়োজন যে কারণে আপনাকে সরকারিভাবে ভিসার আবেদন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হবে।
  • এজন্য যে সকল বিচার এজেন্সির সরকারি অনুমোদন রয়েছে আপনারা এ সকল ভিসা এজেন্সি থেকে ভিসা আবেদন করবেন।
  • আমাদের বাংলাদেশের মাইগ্রেশন এবং এমপ্লয়েটমেন্ট ট্রেনিং বুড়ো রয়েছে সেখানে আপনাকে নিবন্ধন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হবে।
  • সরকারি প্রক্রিয়ায় যদি আপনি বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যেতে চান তাহলে এক্ষেত্রে কিন্তু ভিসা টিকিট এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।
ভিসা আবেদন করার পর আপনি যদি ভিসা পেয়েযান তাহলে খুব সহজে আপনি বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যেতে পারবেন। ইউরোপ কান্ট্রিতে এমন কিছু কিছু জায়গা আছে যে জায়গা গুলোতে আপনারা কিন্তু খুব সহজে কাজের জন্য অথবা বসবাস করার জন্য যার সুযোগ পেয়ে যাবেন যেমন মাল্টা, পর্তুগাল, আমেরিকা, মেক্সিকো, গ্রিস সাইপ্রাস ইত্যাদি।

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

বিশেষ করে আমাদের বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের স্বপ্ন দেখে ইউরোপ কান্ট্রিতে যাওয়ার। যে কারণে আপনারা যদি ইচ্ছা থাকে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাবেন তাহলে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় সে বিষয়টি আপনাকে আগে জেনে নিতে হবে যা এখন আমরা আলোচনা করব।

ইউরোপের প্রতিটা দেশগুলোতেই কিন্তু স্টুডেন্ট ভিসা এবং বিভিন্ন ধরনের ভিজিট ভিসা ছাড়াও ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দিয়ে ইউরোপে প্রবেশ করা যায় এবং ইউরোপে যে দেশগুলো আছে প্রায় প্রতিটা দেশের জীবনযাত্রা কিন্তু বেশ উন্নত। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া থেকে কিন্তু ইউরোপে যে দেশগুলো আছে এই দেশগুলোতে কাজ পাওয়া অনেকটা সহজ এবং খরচও কিছু কম।

multiplebd-বাংলাদেশ-থেকে-ইউরোপের-কোন-কোন-দেশে-যাওয়া-যায়
সাম্প্রতিক সময়ে এসে ইউরোপে যে দেশগুলো আছে তার ভিতরে পর্তুগাল নেদারল্যান্ড সুইজারল্যান্ড ফ্রান্স ইতালি সহ আরো একাধিক দেশে আপনারা কিন্তু যেতে পারবেন। বিশেষ করে আপনারা বাংলাদেশ থেকে যদি ইউরোপে যেতে চান তাহলে যে সকল দেশে যেতে পারবেন তার নিচে উপস্থাপন করা হলো। 
  • জার্মানি
  • ইতালি
  • ফ্রান্স
  • সুইজারল্যান্ড
  • পোল্যান্ড
  • স্পেন
  • নেদারল্যান্ড
  • মাল্টা রোমানিয়া
  • ফিনল্যান্ড
  • হাঙ্গেরি ইত্যাদি।
উপরোক্ত দেশগুলোর ভেতর থেকে কোন কোন দেশে কোন কোন সেক্টর বা খাতে সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায় চলুন এগুলো আমরা পয়েন্ট আকারে জেনে আসি নিচের তথ্য থেকে।

জার্মানিঃ আপনি যদি জার্মানিতে যেতে চান তাহলে সেখানে বিশেষ করে আইটি সেক্টর এবং স্বাস্থ্য ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে প্রচুর চাহিদা আছে যে কারনে আপনি একজন দক্ষ কর্মী  হয়ে সেখানে যেতে পারেন খুব সহজেই।

ইতালিঃ বিশেষ করে কৃষিকাজ এবং হোটেল ও রেস্তোরাঁসহ বিভিন্ন ধরনের নির্মাণ কাজগুলোতে ইউরোপের এই ইতালিতে বাংলাদেশী কর্মীদের অনেক চাহিদা আছে।

ফ্রান্সঃ আপনি যদি একজন উচ্চশিক্ষণ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ফ্রান্স যেতে পারেন কারণ সেখানে উচ্চশিক্ষা এবং ট্যুরিজম খাত গুলোতে কাজের বেশ জনপ্রিয়তা আছে।

সুইজারল্যান্ডঃ ফিন্যান্স খাত এছাড়ো আইটি সেক্টর এবং দুঃখ পেশাদার সহ ইঞ্জিনিয়ারিং খাত গুলোতে চাহিদা আছে। 

পোল্যান্ডঃ কৃষি খাতের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের নির্মাণ এবং ম্যানুফ্যাকচারিং খাত গুলোতে বিশেষ এক চাহিদা আছে।

স্পেনঃ বিভিন্ন ধরনের সিজনাল কাজ এবং কিসের কাজে অনেক চাহিদা।

সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫

আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে ইতিমধ্যে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনেছি বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়। আপনারা যারা সরকারিভাবে ইউরোপ যেতে চান তাদের কথা মাথায় রেখে আলোচনার এই অংশে এসে আপনাদেরকে জানিয়ে দেব সরকারি ভাবে কিভাবে আপনি ইউরোপ যেতে পারবেন তার উপায় সম্পর্কে।

সরকারিভাবে ইউরোপ যেতে হলে অবশ্যই আপনি কি বৈধভাবে যেতে হবে কারণ অবৈধ উপায়ে কখনোই আপনি সরকারিভাবে যেতে পারবেন না। সরকারিভাবে ইউরোপ যেতে হলে বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ ভিসা কিংবা বিভিন্ন ধরনের চাকরির প্রোগ্রাম এছাড়াও ওয়ার্ক পারমিট ইত্যাদি বিষয়ে গুলো সরকারিভাবে ইউরোপ যাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

সরকারিভাবে ইউরোপ যাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে সরকারিভাবে ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। আপনারা যারা কাজের জন্য যাবেন না অথবা স্কলারশিপ নিউজ যাবেন না তাদের জন্য ভ্রমণ ভিসা আছে অর্থাৎ এই ভ্রমণ ভিসা দিয়ে আপনারা কিন্তু শুধুমাত্র ভ্রমণ করতে পারবেন সেখানে গিয়ে স্থায়ী কোন চাকরির কিংবা বসবাস এগুলো অনিশ্চিত। এজন্য সরকারিভাবে ইউরোপ যেতে চাইলে আপনাকে কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে বিষয়গুলো নিচে তুলে ধরা হলো।

স্টুডেন্ট ভিসাঃ আপনারা যারা পড়াশোনা করার জন্য ইউরোপে জিতে চান তাদের জন্য কিন্তু অবশ্যই ইউরোপের স্টুডেন্ট ভিসা পেতে হবে। কারণ স্টুডেন্ট ভিসা ছাড়া কখনোই আপনার সরকারিভাবে সেখানে যেতে পারবেন না এবং পড়াশোনা করতে পারবেন না। উচ্চ শিক্ষার জন্য স্কলারশিপ বা বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে যদি আপনি সেখানে যেতে চান এবং পড়াশোনা করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার স্টুডেন্ট ভিসা থাকতে হবে।

এদিকগুলো মাথায় রেখে ইউরোপের অনেক দেশ আছে যে দেশগুলোতে আন্তর্জাতিকভাবে স্কলারশিপ এর ব্যবস্থা রয়েছে যে কারণে স্কলারশিপের মাধ্যমে ভিসা প্রধান হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিভিন্ন দেশে কিন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ সুবিধা দিয়ে থেকে যে সুবিধার মাধ্যমে আপনি শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে ইউরোপে বিভিন্ন ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্টুডেন্ট ভিসাতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবেন এবং ইউরোপ জানতে পারবেন।

কাজের ভিসাঃ শুধুমাত্র স্কলারশিপ বিছানা আপনি চাইলে সরকারিভাবে কাজের ভিসার মাধ্যমে ইউরোপে যেতে পারবেন। ইউরোপের অনেক দেশগুলোতে দক্ষ কর্মী নিয়ে থাকে যে কারনে আপনি নিজেকে একজন দক্ষ কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার মাধ্যমে কাজের ভিসাতে আপনি ওয়ার্ক পারমিট এর মাধ্যমে সেখানে গিয়ে কাজ করতে পারবেন।

গবেষণা স্কলারশিপঃ বিশেষ করে গবেষণা সেক্টরে যারা আগ্রহে বা মেধাবী তাদের জন্য গবেষণা স্কলারশিপ এর মাধ্যমে ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়া সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এজন্য আপনারা গবেষণা স্কলারশিপের মাধ্যমে ইউরোপ যেতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে একটি বিষয় হচ্ছে আপনাকে অবশ্যই গবেষণা সেক্টর থেকে আপনি স্কলারশিপ নিবেন ইউরোপের যে বিশ্ববিদ্যালয় যেতে চান আবেদন করার পূর্বে অর্থাৎ ভেসে নেওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি নিতে হবে।

ভ্রমণ ভিসাঃ আপনারা যারা শুধুমাত্র পর্যটক হিসেবে অর্থাৎ ভ্রমণ করার জন্য ইউরোপ যেতে চান তাদের জন্য আরেকটি উপায় হচ্ছে ভ্রমণ ভিসা। এটুরিস্ট বা ভ্রমণ ভিসাতে আপনি ইউরোপের অধিকাংশ দেশগুলোতে ভ্রমণ করার জন্য একাধিক সুযোগ-সুবিধা পেয়ে যাবেন এবং খুব সহজেই ইউরোপে যেতে পারবেন।

কম খরচে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া যায়

আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন যে কম খরচে ইউরোপের কোন কোন দেশগুলোতে যাওয়া যাবে। তাই বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় এবং বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার নিয়ম আপনার যদি জানা থাকে তাহলে অতি অল্প খরচে আপনি ইউরোপে কোন কোন দেশগুলোতে যেতে পারবেন চলুন এ বিষয়গুলো জেনে আসা যাক।
multiplebd-বাংলাদেশ-থেকে-ইউরোপের-কোন-কোন-দেশে-যাওয়া-যায়
সর্বপ্রথম জেনে রাখুন আপনি ইউরোপে কোন দেশে যেতে চাচ্ছেন মূলত এটার উপর নির্ভর করবে যে আপনার খরচ কেমন আসবে এবং আপনার সেখানকার জীবনযাত্রা ভিসা প্রক্রিয়া এবং বিভিন্ন ধরনের দিকগুলো বিচার বিশ্লেষণ করে খরচের বিষয়টি নির্ভর করে থাকে। বিশেষ করে ইউরোপের যে পূর্ব এবং দক্ষিণে অঞ্চল আছে সেই দেশগুলোতে কিছুটা তুলনামূলকভাবে সাশ্রয় হয়।

চলুন তাহলে এবার পয়েন্ট আকারে জেনে আসা যাক ক্ষতি অল্প খরচে ইউরোপের কোন কোন দেশগুলোতে আপনি যেতে পারবেন।
  • আল্বেনিয়া
  • পর্তুগাল
  • লাটভিয়া
  • পোল্যান্ড
  • বুলগেরিয়া
  • ক্রোয়েশিয়া
  • হাঙ্গেরি
  • লিথুয়ানিয়া
আপনি যদি কম খরচে ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে চান তাহলে উপরে থাকা দেশগুলোতে আপনি যেতে পারেন সেখানকার সুযোগ সুবিধা এবং কম খরচে যাওয়ার জন্য দেশগুলো উপযুক্ত এবং সাশ্রয়ী হবে।

ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে ২০২৫

আপনার জদি জানা থাকে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় তাহলে আপনি সে দেশগুলোতে কিন্তু যেতে পারবেন। তার আগে আপনাকে জানতে হবে ২০২৫ এ এসে ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে। তাহলে এত দেরি কেন চলুন এ বিষয়টি আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে আসি।
  • ইতালি 
  • মাল্টা
  • পর্তুগাল
  • স্পেন
  • রোমানিয়া
  • ক্রোয়েশিয়া
  • লিথুয়ানিয়া
  • সুইজারল্যান্ড
  • ডেনমার্ক
  • বেলজিয়াম
  • পাঁচটিয়া
  • সাইপ্রাস
  • হাঙ্গেরি
  • সার্বিয়া
  • বুলগেরিয়া
  • লাটভিয়া
  • নরওয়ে
  • আলবেনিয়া
  • চেক প্রজাতন্ত্র ইত্যাদি। 

ইউরোপ ভিসা এজেন্সি বাংলাদেশ

আপনারা যারা ইউরোপ ভিসা এজেন্সি বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছিলেন তাদের জন্য আমাদের আজকের এই অংশটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি সঠিকভাবে ভিসা প্রক্রিয়ার যে সম্পাদন না করে থাকেন তাহলে কিন্তু ইউরোপে যেতে পারবেন না। এজন্য আপনাকে সঠিক ভিসা এজেন্সি থেকে বৈধভাবে আপনার ভিসা প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হবে।

এজন্য আপনি যদি ভিসা এজেন্সিতে যেতে চান তাহলে এজেন্সি বাছাই করার পূর্বে আপনাকে কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যেমন।
  • বিশ্বস্ততাঃ আপনি যেই ভিসা এজেন্সি থেকে ভিসা প্রকৃত সম্পন্ন করবেন আপনার এই বিশ্বাসটুকু থাকতে হবে যে এজেন্সিতে বিশ্বস্ত এবং অভিজ্ঞ। এজেন্সি যদি অভিজ্ঞ এবং বিশ্বস্ত হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই পূর্বে এর অনেকগুলো ভিসা প্রসেসিং এর কাজ থাকবে।
  • ট্রাক রেকর্ডঃ অবশ্যই আপনি ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে নিবেন যে এজেন্ট সেটে পূর্ববর্তী কোন কাজে রেকর্ড আছে কিনা। অর্থাৎ এই লেন্সের মাধ্যমে পূর্বে কত ভোজন ভিসা পেয়েছে এ বিষয়গুলো নিশ্চিত করুন।
  • খরচঃ এজেন্সি থেকে ভিসা প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হলে এর খরচ কেমন হবে বিষয়গুলো আপনাকে ভালোভাবে দেখতে হবে। বিভিন্ন সময় দেখা যায় যে ভিসা এজেন্সি গুলো কম খরচে ভিসা দেওয়ার একটি প্রলোভন দিয়ে থাকে কিন্তু পরবর্তী টাইমে দেখা যায় যে ভিসাটি সঠিক নয়।

ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে

আপনার অনেকে আমাদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন যে ইউরোপের কোন কোন দেশে যেতে কত টাকা করে লাগে। তাই আপনাদের সুবিধার কথা চিন্তা করে আলোচনার এই অংশে এসে আমরা জানিয়ে দেবো ইউরোপের কোন কোন দেশে কত টাকা লাগবে।

পূর্ব ইউরোপঃ

  • স্টুডেন্ট ভিসাঃ খরচ ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা
  • টুরিস্ট ভিসাঃ খরচ ৩ থেকে ৫ লক্ষ টাকা
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসাঃ খরচ ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা

পশ্চিম ইউরোপঃ

  • স্টুডেন্ট ভিসাঃ খরচ ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা
  • টুরিস্ট ভিসাঃ ৫ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসাঃ খরচ ১২ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা

মধ্যে ইউরোপঃ 

  • স্টুডেন্ট ভিসাঃ খরচ ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকা
  • টুরিস্ট ভিসাঃ খরচ ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসাঃ খরচ  ১০ থেকে ১৪ লক্ষ টাকা 

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়- শেষ কথা

আজকের আর্টিকেলটি যদি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনারা বিস্তারিতভাবে জেনে গেছেন বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়। তাই আপনারা ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে চাইলে উপরে উল্লেখিত এ সকল দেশগুলোতে যেতে পারবেন। আমাদের আর্টিকেলের কোন বিষয় যদি বুঝতে অসুবিধা হয় তাহলে আপনার আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

পাঠক বন্ধুরা, আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে বা আপনি পরে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি শেয়ার করে দিন। আর হ্যাঁ এ ধরণের তথ্যগুলো যদি আপনি পেতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়মিতভাবে ভিজিট করুন আমাদের এই www.multiplebd.com ওয়েবসাইটে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাল্টিপল বিডির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url